Skip to main content

What Fire Sprinkler? (ফায়ার স্প্রিংকলার কি?)


ফায়ার স্প্রিংকলার এমন একটি সিস্টেম যা আগুনের প্রভাব সনাক্ত করে জল নিষ্কাশনের মাধ্যমে আগুন নিয়ন্ত্রণে করে। এটা তখনই কাজ করে যখন ইহা নিদৃষ্ট তাপমাত্রা অতিক্রম করে।ফায়ার স্প্রিঙ্কলারের অ্যাপ্লিকেশন এবং ইনস্টলেশন নির্দেশিকা এবং সামগ্রিক অগ্নি নির্বাপক  সিস্টেমের নকশা নির্দেশিকা ন্যাশনাল ফায়ার প্রোটেকশন অ্যাসোসিয়েশন (NFPA) এর নীতিমালা অনুসারে  সরবরাহ করা হয়।

ফায়ার স্প্রিংকলার বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। যেমন তাপমাত্রা, গঠন বা আকৃতি অনুযায়ী। ফায়ার স্প্রিঙ্কলার ভেতরে একটা কাঁচের পারদ বা এলকোহল  ভর্তি বাল্ব থাকে যা দিয়েই মূলত তাপমাত্রা সেন্সিং করা হয়।


প্রযুক্তির এই যুগে প্রতিনিয়ত সিস্টেম পরিবর্তন হচ্ছে। গঠন বা আকৃতি অনুযায়ী অনেক ধরনের স্প্রিংকলার রয়েছে। মূলত আমাদের দেশে ব্যবহৃত হয় ৪ ধরণের স্প্রিংকলার । যেমন:

    ১) Upright Sprinkler                                                      ২) Pendent Sprinkler

                             

৩) Horizontal & Vertical Sidewall Sprinkler

৪) Concealed Sprinkler

এছাড়াও অনেক ধরণের স্প্রিংকলার রয়েছে , যেমন: কুইক রেসপন্স  স্প্রিংকলার, ফ্লাশ স্প্রিংকলার, কংসেলড স্প্রিংকলার, রেসিসেড স্প্রিংকলার ইত্যাদি। যা আমাদের দেশে খুব একটা প্রচলিত না।
একটি K-৫.৬ (১/২"ব্যাসার্ধের) স্প্রিংকলার ১৭৫ PSI চাপ নিতে সক্ষম। স্প্রিঙ্কলারের কাভারেজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এটা হ্যাজার্ডের ক্লাসিফিকেশনের উপর নির্ভর করে। হ্যাজার্ড ক্লাসিফিকেশন বিশদ আলোচনা, অনেকের ধর্য্যের বিচ্যুতি ঘটতে পারে। তবে যারা আগ্রহী তারা NFPA গাইডলাইন স্টাডির মাধ্যমে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

অর্ডিনারি হ্যাজার্ডের ক্ষেত্রে, একটি মানসম্মত স্প্রিংকলার প্রায় ১৩০ থেকে  ১৪৪ বর্গফুট জায়গা কাভার করতে পারে। K-৫.৬ এর প্রতিটি স্প্রিঙ্কলারের প্রতি মিনিটে প্রায় ২০ থেকে ২৪ গ্যালন বা ৭৫ থেকে ৯৫ লিটার পানি নিঃসরণ ক্ষমতা রয়েছে।

কোন পরামর্শ থাকলে জানাবেন, ধন্যবাদ !!!

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

ব্যান্ডউইথ কি?

একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোন চ্যানেল দিয়ে যে পরিমাণ ডেটা স্থানান্তরিত হয় তার পরিমাণকে ব্যান্ডউইথ হিসেবে পরিমাপ করা হয়। ডেটা ট্রান্সমিশন-এর একককে bps (bit per second)-এ হিসাব করা হয়। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ ডেটা বিট স্থানান্তরিত হয় তাকে bps বলে। এটিকে Band বা Bandwidth বলা হয়।  ব্যান্ডউইথ টার্মটিকে বোঝার জন্য, একে আপনি পানির নলের বা ট্যাপের সাথে তুলনা করতে পারেন। যদি ট্র্যান্সফার রেট বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময়ে আরো দ্রুত পানি প্রবাহিত হতে আরম্ভ করবে। একটি পানির পাইপে অবশ্যই লিমিট থাকে, আপনি একটি সময়ের মধ্যে কতোটুকু পানি প্রবাহিত করতে পারবেন। এবার ধরুন আপনি ব্রডব্যান্ড কানেকশন থাকে  মুভি ডাউনলোড  করছেন, ঐ কানেকশন থেকেই  ভিডিও স্ট্রিমিং  করছেন, ম্যাল্টি প্লেয়ার গেমিং করছেন,  ভিওআইপি  কলিং করছেন—এভাবে আপনি যতো বেশি দিক থেকে ব্যান্ডউইথ খরচ করতে থাকবেন আপনার কানেকশন ততো স্লো হয়ে যাবে। এবার পানির নলের উদাহরন নেওয়া যাক, আপনার বাড়িতে একটি প্রধান পানির নল রয়েছে যেটা নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমানে পানি ট্র্যান্সফার করার ক্ষমতা রাখে। এখন আপন...

UPS (Uninterruptible Power Supply)

সাধারণত UPS এর capacity নির্ভর করে তার VA উপর ।  আমাদের  দেশে  ৬৫০ VA,  ৮৫০ VA,  ১২০০ VA  - এর  সহজ লভ্যতা  বেশি।  Apparent পাওয়ার এর একক হলো VA.  রিয়েল পাওয়ার এবং রিএক্টিভে পাওয়ার   এর  সমষ্টি হলো  Apparent  পাওয়ার । ইউপিএস এর পাওয়ার ব্যাকআপ ক্যালকুলেশন : No. of battery X Volt X AH X P.F Load

ইন্ক জেড প্রিন্টার

পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ইন্ক জেড প্রিন্টিং হেড প্রযুক্তির নাম '' মাইক্রো পিয়েজো ইলেকট্রিক টেকনোলজি''। এটি একটি জাপানি প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির প্রিন্টিং সিস্টেমটি মূলত লিকুইড ইংক ট্যাংক (ড্রাম) সিস্টেমের। ভালো প্রিন্ট কোয়ালিটি নির্ভর করে প্রিন্টিং রেজুলেশনের উপর। যে প্রিন্টারের প্রিন্টিং রেজুলেশন যত বেশি, তার প্রিন্টিং কোয়ালিটি তত ভালো। প্রিন্টিং রেজুলেশনের একক কে ডিপিআই ( dpi) দ্বারা প্রকাশ করা হয়। একটি আদর্শ প্রিন্টার এর নিম্নাক্ত অংশগুলো বিদ্যমানঃ ১) ইঙ্ক ট্যাঙ্ক। ২) প্রিন্টিং হেড। ৩)  প্রিন্টিং হেড ক্যাবল। ৪) এডাপ্টার। ৫) মাদার বোর্ড। ৬) সেন্সর। ৭) এনকোডার। ৮) ওয়েস্টিং প্যাড। ৯) পাম্পিং ইউনিট। ১০) টপ রোলার। ১১) বটম রোলার। ১২) মটর। ১৩) ক্যারিয়ার। ১৪) পেপার রোলার।

ক্লাউড কি??

"ক্লাউড" শব্দটি আমরা অনেকেই কম বেশি শুনেছি। অনেকেই অনেক ভালো জানেন। আবার অনেকের জানা টা ভাসাভাসা। আজ আমরা ক্লাউড এর বেসিক কিছু জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করব একটা পরিষ্কার ধারণা পাওয়ার জন্য। এমনিতেই শেষ পর্যন্ত পড়তে পড়তে চারপাশ মেঘে(Cloud)  ঢাকা মনে হতে পারে। তাই আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। আলোচনার সুবিধার্থে আমরা পর্যায়ক্রমে নিচের বিষয়বস্তু নিয়ে কথা বলবঃ ক্লাউড কম্পিউটিং কি? ক্লাউড স্টোরেজ কি? এটি আমরা কেন ব্যবহার করি? এটি কিভাবে আমাদের নানান ডিভাইস পরিবর্তন করছে? ক্লাউড এর অসুবিধা। ক্লাউড এর ভবিষ্যৎ। প্রথমে জেনে নেয়া যাক ক্লাউড কম্পিউটিং কি? খুব সহজ করে বলতে গেলে   ক্লাউড কম্পিউটিং  হল নিজের দরকারে আরেকজন এর জিনিসপত্র শেয়ার করা। একটা উদাহরণ দেয়া যাক। যেমন, এক সময় সিডি প্লেয়ার এর খুব প্রচলন ছিল। তখন ক্যাবল টিভি হরেক রকমের চ্যানেল ছিলনা। বিনোদন ছিল সীমাবদ্ধ। তখন অনেকেই সিডি প্লেয়ার কিনে সবাই মিলে মুভি দেখতো। তো একটা মুভি সাধারণত একবার দেখার পর সেটা আর বারবার দেখা হয়না। আবার ২/৩ দিন পরপর মুভি দেখতে গেলে সিডি কিনে দেখাও পোষাতো না।  তো এই সমস্যার সবচেয়...